Run business on facebook successfully

 ১০ টি ধাপে ফেসবুকে সফলভাবে পরিচালনা করুন নতুন ব্যবসা

আপনার ফেসবুক ব্যবসায় কীভাবে সফল হবেন তা ভাবছেন — কিন্তু আপনি কীভাবে কি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না? আসলে, অনলাইনে অনেক তথ্য রয়েছে, কিন্তু আপনার জন্য সঠিক ধাপ কোনগুলো তা অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না।

একটি অনলাইন ব্যবসা বিশেষ করে ফেসবুক ভিত্তিক ব্যবসা দাঁড় করানো একজন উদ্যোক্তা হওয়ার চেয়ে কম কঠিন কাজ নয়। অবশ্যই, আপনার দুর্দান্ত ব্যবসায়িক আইডিয়াকে বাস্তব ব্যবসায় পরিণত করতে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। সেটা ফেসবুক হোক, ই-কমার্স হোক আর ফিজিক্যাল কোন ব্যবসা হোক। সর্বদা আপনাকে সেই ব্যবসার বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বের সাথে পরিকল্পনা করতে হবে। এটি ফেসবুকে আপনার ব্যবসার প্রচার এবং একইভাবে, আপনার ইকমার্স ওয়েবসাইটে বিক্রয় বৃদ্ধির জন্যও করতে হবে।

আমরা জানি, এটা বলা সহজ, তবে নিশ্চিত থাকুন আপনি যদি নিচের ১০ টি ধাপ অনুসরণ করে ফেসবুকে ব্যবসা শুরু করেন তাহলে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারবেন।

আপনি যদি আপনার ফেসবুক ব্যবসাকে পরবর্তী স্তরে কীভাবে নিয়ে যেতে হয় তা না জানেন, তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন না। এখানে কিছু ছোট টিপস এবং কৌশল রয়েছে যেগুলো ভালভাবে প্রয়োগ করা হয় তবে বাস্তবে আপনি দ্রুত এগিয়ে যাবেন৷

ফেসবুকে অনলাইন ব্যবসা১০ টি ধাপ অনুসরণ করুন

বর্তমানে আমরা একটি কানেক্টেড ওয়ার্ল্ডে আছি। এখানে ইন্টারনেট, স্মার্ট ফোন ব্যবসা করার উপায় পরিবর্তন করে দিয়েছে।

এই আর্টিকেলে আপনি কিছু অসাধরণ টিপস পাবেন যা আমরা এক জায়গায় সংগ্রহ করেছি কয়েক বছরের অভিজ্ঞতা থেকে। আপনার যদি ফেসবুকভিত্তিক ব্যবসায়িক টিপস এবং কৌশল জানার প্রয়োজন হয়, আপনি এখান থেকে তা খুঁজে পাবেন — পদক্ষেপগুলি অনেক কিছুকে স্পষ্ট করবে৷

আপনার ফেসবুক ব্যবসায় কীভাবে সফল হবেন তা খুঁজে বের করতে প্রস্তুত — চলুন শুরু করা যাক। 

নিরাপদে কাস্টমার রেকর্ড রাখুন

ফেসবুক ব্যবসার মালিকদের একটি প্রধান সমস্যা হল তারা কাস্টমার রেকর্ড বা ডাটা নিয়ে কাজ করে কম। অনলাইনে প্রাপ্ত যেকোনো কাস্টমারের তথ্য আপনার গুগল স্পেডশিট বা এক্সেলে সংরক্ষণ করা উচিত। আপনার আলাদা ডিভাইসে তথ্য সংরক্ষণ করা উচিত এবং অনেকগুলি সুরক্ষিত ব্যাকআপ থাকা উচিত৷ পরবর্তী বিভিন্ন মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে আপনি সেখানে সহজে আপনার অফার বা নতুন প্রডাক্টের প্রচার চালাতে পারেন। 

আপনার আইটি সিস্টেম অবশ্যই আপডেট রাখা উচিত এবং নিয়ন্ত্রণ ও অ্যাক্সেস শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কর্মচারীদের জন্য সীমাবদ্ধ করা উচিত। কারণ এই গুরুত্বর্পূণ তথ্য আবার আপনার কম্পিটিটরের হাতে চলে গেলে আপনি অনেক বড় ক্ষতির সম্মুখিনে পড়তে পারেন। 

আপনার প্রোডাক্ট লিস্ট, দাম, মেয়াদ বা আপনার প্রফিট ইত্যাদি বিষয়ের জন্য আপনি স্প্রেডশিট ব্যবহারে অভ্যস্থ হলে পরবর্তীতে আপনার তথ্য হারিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে না। 

আপনার প্রতিযোগি কারা?

ভালো ব্যবসায়িক স্ট্রাটেজি নিয়ে কাজ করতে অবশ্যই আপনার প্রতিযোগীদের জানতে হবে। আপনি কার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তা আপনাকে জানতে হবে যাতে আপনি জানেন কেন গ্রাহকরা আপনাকে অন্যদের চেয়ে পছন্দ করে বা অন্যদের বেছে নেয়। অনলাইন বা ফেসবুকে ব্যবসা করার এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।

আপনার প্রতিযোগীদের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেল সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত, তাদের স্ট্রাটেজি খুঁজে বের করা উচিত। তারা কি কীওয়ার্ড ব্যবহার করছে, কীভাবে প্রচার করছে তা জেনে পদক্ষেপ নিতে হবে।

অথেনটিক প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করুন 

বর্তমান সময়ে যত বড় বা ছোট ব্যবসা হোক না কেন, আপনার ব্যবসার সম্প্রসারণের জন্য আপনাকে ভালো মানের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে হবে। কাস্টমার আপনার ব্র্যান্ডকে বা প্রোডাক্টকে কীভাবে উপলব্ধি করে এবং শেষ পর্যন্ত তারা কী অনুভব করে তা আপনার অনলাইন ব্যবসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আপনার ব্যবসার সমস্ত দিক যেমন কাস্টমার সার্ভিস, পণ্য তৈরি, ব্যাক অফিস ইত্যাদিকে সম্মানের সাথে পরিচালনা করা উচিত।

তাছাড়া নিশ্চিত করুন যে সমস্ত বিজ্ঞাপন সঠিকভাবে বর্ণনা করা এবং তা বিভ্রান্তিকর নয়। নিশ্চিত করুন যে আপনার পণ্য এবং সেবা গ্রাহকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে। ফেসবুক ব্যবসার ক্ষেত্রে গ্রাহকদের নেতিবাচক রিভিউ থেকে সতর্ক থাকেন কারণ তা আপনার ব্যবসার জন্য মারাত্মক সমস্যা তৈরি করবে। 

এজন্য সততা হল ফেসবুক ব্যবসার মূল চাবিকাঠি। আপনার লক্ষ্য হবে কাস্টমারকে বর্ণনা অনুসারে পণ্য বুঝিয়ে দেওয়া। না হলে আপনি নেভেটিভ রিভিউ পাবেন যা আপনার ব্যবসা ধ্বংস করে দিবে। 

ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু করুন 

আপনার ফেসবুক বা অনলাইন ব্যবসা প্রোমোশনের জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে। আপনার নির্দিষ্ট গ্রাহক বেসের কাছে পৌঁছানোর জন্য, Facebook বা Instagram এর মতো প্ল্যাটফর্মগুলিতে মার্কেটিং বেশ কাজে দেয়। তবে অবশ্যই নিশ্চিত করুন যে আপনার ওয়েবসাইট আপ টু ডেট এবং আপনার ব্র্যান্ডের সুনাম আছে। আপনি আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত বিষয়বস্তু শেয়ার করুন যা আপনাকে একটি গ্রাহক বেস এবং সম্প্রদায় তৈরি করতে সহায়তা করবে৷

ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে এই কোর্সটি কার্যকরী। 

অনলাইন রেপুটেশন ম্যানেজমেন্ট করুন

অনলাইন ব্যবসা সম্পর্কে সামান্য ভুল আপনার ব্র্যান্ডকে চিরতরে কলঙ্কিত করতে পারে। মূল বিষয় হল ব্রান্ড রেপুটেশন। আর সেজন্য ভালো কাস্টমার সার্ভিস নিশ্চিত করা, কোয়ালিটি প্রোডাক্ট নিশ্চিত করা, এবং সঠিকভাবে ডেলিভারি দেওয়াপর মতো কাজ সুচারুভাবে করতে হবে। আপনার ব্র্যান্ডের জন্য একটি Google Alerts সেটআপ করুন৷ তাহলে, আপনি আপনার ব্র্যান্ডের যেকোনো আলোচনা-সমালোচনা নজরদারিতে রাখতে পারবেন।

ব্র্যান্ডিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং প্লান সেট রাখুন, যাতে কাস্টমারকে সচেতন করার ব্যাপারও থাকবে। সর্বোপরি, গ্রাহকের অভিযোগ মোকাবেলা করতে শিখুন এবং সমস্যা সমাধানের মানসিকতা গ্রহণ করুন; এমনকি যদি গ্রাহক ভুলও হয় তা কীভাবে হ্যান্ডেল করবেন তা প্লান করুন।

সমস্যা সমাধান করা 

কাস্টমার আপনার সাথে কাজের সময় নানা ধরণের সমস্যায় পড়বে এবং আপনাকে তা শেয়ারও করবে। সেগুলো সমাধান করুন। আপনার পণ্যের রিটার্ন পলিসি, ওয়ারেন্টি ইত্যাদি বিবেচনা করুন। তা সঠিকভাবে পূরণ করুন। কোন ঝামেলার প্রোডাক্ট চলে গেলে তা যথাযথ সমাধান দিন। তাছাড়া সঠিক সময়ে যেন পণ্য হাতে পায় তার ব্যবস্থা করুন। সব থেকে ভালো হয় গ্রাহক পণ্য হাতে পাওয়ার কয়েকদিন পরে তার রিভিউ কেমন তা নিতে পারলে এবং তাকে পণ্যের একটি ভালো ফিডব্যাক দিতে উৎসাহিত করতে পারেন। 

আপসেল ইমেইল মার্কেটিং করা 

মেসেজিং প্ল্যাটফর্মের বিস্তার সত্ত্বেও, ইমেল আগের মতোই নিরাপদ যোগাযোগের মাধ্যম, তাই আপনার পরিচিতি তালিকায় ধুলো বসতে দেবেন না। আপনি যদি ইতিমধ্যে না করে থাকেন তবে একটি ইমেল মার্কেটিং তালিকা তৈরি করা শুরু করুন। একটু বেশি সময় এবং ধৈর্য লাগবে তবে দীর্ঘমেয়াদে রিটার্ন ভালো দিবে। একবার আপনার একটি তালিকা হয়ে গেলে, লোকেদের দেখানো শুরু করুন কেন তারা আপনাকে বেছে নেবে। সমস্ত ধরণের ইমেইল প্রচার এক্সপেরিমেন্ট করুন - যেমন ছুটির দিন, ফেরত আসা গ্রাহক বা প্রথমবারের গ্রাহকে মাঝে প্রচার। অর্থাৎ আপনার সেরা সামগ্রীর প্রচার করতে ইমেল ব্যবহার করুন৷

ডিসকাউন্ট অফার রাখা 

এমনকি ছোট ছোট অফার গ্রাহকদের ফিরিয়ে নিয়ে আসতে বেশ কার্যকর। একটু অফার ডিসকাউন্ট, বান্ডিল প্রচার, উপহার বা বিনামূল্যে ডেলিভারি - যাই হোক না কেন কাস্টমারদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহজ হয়। সময়ে সময়ে প্রতিযোগীদের কথা বিবেচনা করে অফার তৈরি করা উচিত। আপনার গ্রাহকদের আর্কষ্ট করতে এবং অনুসরণকারীদের প্রশংসা পেতে ডিসকাউন্ট বেশ ফলপ্রসূ।

ওয়েবসাইট তৈরি করুন 

আপনি যদিও ফেসবুক নির্ভর ব্যবসা করছেন তবুও আপনার ব্যবসার ব্রান্ড ভ্যেলু বাড়াতে এবং কাস্টমারদের আকৃষ্ট করতে ওয়েবসাইট বেশ কাজ দিবে। ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন সুন্দর করে লিখুন এবং সুন্দর ছবি ব্যবহার করুন। সম্ভব হলে প্রোডাক্টের ভিডিও দিন। তাহলে আপনার ব্রান্ডকে কাস্টমার রিলাইয়েবল হিসাবে নিবে। যতো পারেন ফেসবুকের সাথে সাথে আপনার ওয়েবসাইটেরও প্রচার চালান। ভবিষ্যতে আপনার ফেসবুক নির্ভর ব্যবসাকে বড় ই-কমার্সে রুপান্তরিত করতে এটা সহায়ক। 

১০নিয়মিত ব্লগিং করুন 

এবার আসবে ব্লগিং করা নিয়ে। আপনার ব্যবসার সাথে সম্পর্কিত প্রোডাক্ট নিয়ে নিয়মিত ব্লগ প্রকাশ করুন। ব্লগ একটি ব্যবসার ব্রান্ডিং এর জন্য খুব কার্যকরী। যখন কাস্টমার নতুন নতুন প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ মতামত পান ব্লগ থেকে তখন কাস্টমার আপনার ব্যবসাকে বিশ্বস্ত ভাবতে থাকে। এভাবে কাস্টমারের সফট কর্ণার পেতে ব্লগিং বেশ সহায়ক। আর মজার ব্যাপার হলো ব্লগ গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিন থেকে কাস্টমার নিয়ে আসতেও বেশ সহায়ক। 

অনলাইন ব্যবসাযে কাজগুলো আগেই নিশ্চিত করবেন

কিছু কিছু বিষয় ফেসবুকে বা অনলাইনে ব্যবসা শুরু করার আগেই বা শুরুর সাথে সাথে নিশ্চিত করা উচিত। আর সে বিষয়গুলোই এখানে আলোচনা করবো। 

ট্রেড লাইসেন্সব্যাংক একাউন্ট করা 

ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া ব্যবসা না করা উচিত। আপনার ব্যবসা যতো ছোটই হোক না কেন তা প্রফেশনালী শুরু করা উচিত। আর সেজন্য আপনার ব্যবসার ধরণ অনুসারে ট্রেড লাইসেন্স, ব্যাংক একাউন্ট বা এরকম প্রয়োজনীয় বিষয় করা উচিত। সেটা ভিজিটিং কার্ড বা অফিসিয়াল সিল বা প্রসপেক্টাস হতে শুরু করে যা দরকার মনে করেন। আপনি যতো প্রফেশনালী ব্যবসায় নামবেন ততই আপনার ব্রান্ড দ্রুত পরিচিতি লাভ করবে। 

বিশ্বস্ত ডেলিভারি চ্যানেল তৈরি করা 

অনলাইন ব্যবসার জন্য ডেলিভারি দেওয়া বেশ চ্যালেঞ্জিং কাজ। সময় মতো ডেলিভারি না দিতে পারা, পণ্যের মান ঠিক না থাকা বা কাস্টমারের সাথে যোগাযোগ না করা ইত্যাদি বিষয় আপনার ব্যবসা নষ্ট করে দিতে পারে। আর এজন্য ভালো মানের কুরিয়ার পার্টনার খুঁজে নিন। তাতে আপনার ব্যবসার রেপুটেশন বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বস্ত ডেলিভারি চ্যানেল ছাড়া আপনি কখনই ফেসবুকে ব্যবসা করে উন্নতি করতে পারবেন না। 

ভালো ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করা 

আপনি যেহেতু ফেসবুকে ব্যবসা করছেন সেহেতু অবশ্যই আপনার একটি ভালো ইন্টারনেট সংযোগ থাকা প্রয়োজন। কখনও কখনও একটি ভাল ইন্টারনেট সংযোগের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্ডার বাতিল হয়ে যেতে পারে কারণ আপনি দ্রুত কাজ করতে পারেন নি। একটি দ্রুত ইন্টারনেট সংযোগ ছাড়া, আপনি অর্ডার এবং গ্রাহকের প্রশ্নগুলি মিস করতে পারেন৷ সংক্ষেপে, ভালো ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়া আপনার ব্যবসা পঙ্গু হয়ে যেতে পারে।

ভালো কমিউনিটি তৈরিতে সময় দেওয়া 

এখন আপনার দরকার একটি ভালো কমিউনিটি। কমিউনিটি ব্যবসার ব্রান্ডিং এর জন্য খুব কাজে দেয়। তারা আপনার ব্যবসার নতুন প্রোডাক্ট বা অফার জানতে সর্বদা প্রস্তুত থাকে। সেহেতু ফেসবুক গ্রুপ, ব্লগ বা ফোরামের মাধ্যমে বিভিন্ন সেবামূলক কমিউনিটি তৈরি করুন। তাতে আপনার লং টার্ম ব্যবাসায় বেশ সহায়ক হবে। ভালো কমিউনিটি লিডার আপনার ব্যবসার এ সেক্টর নিয়ন্ত্রণে বেশ কার্যকর। 

ভার্চুয়াল টিম তৈরি করা 

ভার্চুয়াল টিম আপনার ব্রান্ডের রেপুটেশন ম্যানেজমেন্ট, কাস্টমার সাপোর্ট, পরবর্তী সাপোর্ট ইত্যাদি কাজে সব সময় প্রয়োজন। যেহেতু আপনার অনলাইন নির্ভর ব্যবসা এখানে কাস্টমার সাপোর্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং ভার্চুয়াল টিম খুব প্রয়োজন। তারা আপনার কাস্টমার সাপোর্টসহ এ ধরণের সব ধরণের সেবা নিয়ে কাজ করবে। তাদের কোম্পানী ও প্রোডাক্ট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। আর সেজন্য তাদের ট্রেনিং এর ব্যবস্থাও করতে হবে। 

শেষ কথা 

অনলাইন বা ফেসবুকে ব্যবসা চালানো স্বাভাবিকভাবেই ঝুঁকিপূর্ণ। আপনি শিখতে থাকলে এই ঝুঁকিগুলি কমতে পারে। এক্ষেত্রে ঘুড়ি লার্নিং এর কোর্স আপনাকে সাহায্য করবে। আর তাহলেই আপনি বর্তমানে যুগে করতে পারেন এমন সেরা বিনিয়োগগুলির মধ্যে ফেসবুক বিজনেস একটি।

আর কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করুন। আমাদের এক্সপার্ট আপনাকে সহায়তা করবে। নিয়মিত আমাদের ব্লগ থেকে টিপস নিতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ। 

Comments

Popular posts from this blog

What is cybersecurity? Why it is important?

বাংলাদেশে ফ্রিল্যান্স ডাটা এন্ট্রি কাজ পাওয়ার ১০ টি সহজ উপায়।

WordPress কী? WordPress শেখার এবং ক্যারিয়ার গড়ার খুঁটিনাটি!